Saturday, January 11, 2025
Friday, January 3, 2025
Wednesday, July 17, 2024
আগামী ১৮/০৭/২০২৪ ইং ০৮ নং মনোহরপুর ইউনিয়নে টিসিবি বিতরণ
০৮ নং মনোহরপুর ইউনিয়নের টিসিবি কার্ডধারীদের জন্য সু-খবর অসছে আগামী- ১৮ জুলাই ২০২৪ ইং রোজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯.০০ থেকে বিকাল ৪.০০ পর্যন্ত মনোহরপুর ইউপি চত্বর হইতে সূলভ মূল্যে টিসিবি পন্য বিক্রয় করা হইবে।
প্রতিটি প্যাকেজের মূল্য ৪৭০ টাকা মাত্র।
টিসিবি কার্ড নিয়ে টিসিবি পণ্য সংগ্রহ করার জন্য আহব্বান করা হলো।
আহব্বানে
মোঃ আব্দুল ওহাব প্রধান রিপন
চেয়ারম্যান
০৮ নং মনোহরপুর ইউপি
পলাশবাড়ী, গাইবান্ধা।
১৬ টি মোটর সাইকেল পুড়ে দিলো, গাইবান্ধায় কোটাবিরোধী অন্দোলনকারী ভিডিও
বাংলাদেশে কোটা বিরোধী আন্দোলন একটি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক ও রাজনৈতিক বিষয় হিসাবে দাঁড়িয়ে থাকে। কোটা বা আবন্টন ব্যবস্থা হলো এমন একটি সুযোগ-সম্ভাবনা বিতরণের পদক্ষেপ, যা নির্দিষ্ট সম্প্রদায়ের প্রতি ন্যায়তন্ত্রিক অধিকার ও সম্মান নিশ্চিত করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করে। এটি বিশেষভাবে শিক্ষা, নিয়োগ, বেতন, বাসস্থান ইত্যাদি জায়গাগুলিতে অনুক্রমে প্রযোজ্য।
বাংলাদেশে প্রাথমিকভাবে কোটা ব্যবস্থার প্রথম আদেশ হল ১৯৭৪ সালে স্বাক্ষরিত একটি কোটা বিধি, যা প্রতি ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানের সামগ্রিক প্রতিনিধিত্বের নামে কঠিন নির্বাচনের মাধ্যমে একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক পদ সরবরাহ করতে পারে।
কোটা বিরোধী আন্দোলনের প্রধান কারণ হলো এটি সামাজিক ন্যায়ের বিপরীত বলে মনে হয়। প্রথমত, এর মধ্যে কোনও ক্ষতির অসম্ভাবনা রয়েছে, তাই বিশেষভাবে এটির সমর্থক পরিচালনা করতে চান। দ্বিতীয়ত, তারা বিশেষ কোটা ব্যবস্থার প্রতি ন্যায়তন্ত্রিক পরিপ্রেক্ষিতে এককটি স্বাধীন মূল্যায়ন দেখা দেয়, যা নেতৃত্বের সাথে প্রতিপক্ষ বিশ্বাস করে।
সংগৃহীত- ফেসবুক
Thursday, July 4, 2024
মনোহরপুর ইউপি চেয়ারম্যান জনাব মোঃ আব্দুল ওহাব প্রধান রিপন ভাইয়ের সভাপতিত্বে বাল্য বিবাহ নিরোধ কমিটির সভা
Sunday, June 30, 2024
আর্জেন্টিনা বনাম ব্রাজিল: ফুটবলের মহাযুদ্ধ এবং জাতীয় গর্বের প্রতীক
আর্জেন্টিনা এবং ব্রাজিলের ফুটবল ম্যাচগুলি সবসময়ই অত্যন্ত উত্তেজনাপূর্ণ এবং প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হয়ে থাকে। এই দুটি দেশ দক্ষিণ আমেরিকার ফুটবলের প্রধান শক্তি এবং তাদের মধ্যে ম্যাচগুলি কেবল ক্রীড়া প্রতিদ্বন্দ্বিতা নয়, বরং সংস্কৃতি এবং জাতীয় গর্বের প্রতীকও বটে।
আর্জেন্টিনা এবং ব্রাজিলের প্রথম সাক্ষাৎ হয় ১৯১৪ সালে। সেই থেকে এই দুই দেশের মধ্যে বহু উত্তেজনাপূর্ণ ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে, যার প্রতিটি ম্যাচেই দুই দেশের ভক্তদের মধ্যে উত্তেজনার পারদ চরমে ওঠে। পেলে, মেসি, ম্যারাডোনা এবং রোনালদিনহোর মতো কিংবদন্তি খেলোয়াড়রা এই ম্যাচগুলিতে খেলে গেছেন, যা এই প্রতিদ্বন্দ্বিতাকে আরও মহিমান্বিত করেছে।
ব্রাজিলের ফুটবলকে প্রায়ই "জোগো বনিতো" বা "সুন্দর খেলা" বলা হয়। তাদের খেলার স্টাইল সাধারণত আকর্ষণীয় ড্রিবলিং, তীক্ষ্ণ পাসিং এবং আক্রমণাত্মক কৌশলের জন্য পরিচিত। অন্যদিকে, আর্জেন্টিনার ফুটবল স্টাইল আরও কৌশলগত এবং সৃজনশীল। আর্জেন্টিনার খেলোয়াড়রা সাধারণত বলের নিয়ন্ত্রণ এবং সঠিক পাসিংয়ে দক্ষ হয়ে থাকে।
দুই দলের মধ্যে মুখোমুখি ম্যাচগুলোতে ব্রাজিল বেশিরভাগ সময় সামান্য এগিয়ে রয়েছে, তবে আর্জেন্টিনাও তাদের দক্ষতা এবং পারফরম্যান্সের মাধ্যমে অনেক ম্যাচ জিতেছে। বিশেষ করে, ২০২১ সালে কোপা আমেরিকার ফাইনালে আর্জেন্টিনা ব্রাজিলকে ১-০ গোলে পরাজিত করে শিরোপা জিতেছিল, যা লিওনেল মেসির প্রথম বড় আন্তর্জাতিক ট্রফি।
প্রতিটি আর্জেন্টিনা বনাম ব্রাজিল ম্যাচেই উত্তেজনা তুঙ্গে থাকে এবং খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্স ছাড়াও দর্শকদের আবেগ এবং উন্মাদনাও ফুটে ওঠে। মাঠের মধ্যে খেলার চেয়ে মাঠের বাইরে সমর্থকদের উচ্ছ্বাসও এই ম্যাচগুলির অন্যতম বৈশিষ্ট্য। স্টেডিয়ামে বা টিভি পর্দার সামনে, বিশ্বের প্রতিটি প্রান্তের ভক্তরা এই ম্যাচগুলি দেখার জন্য অপেক্ষায় থাকে।
এছাড়াও, এই ম্যাচগুলির মধ্যে প্রায়ই কিছু বিতর্কিত মুহূর্তও থেকে যায়, যা ম্যাচের উত্তেজনা এবং নাটকীয়তা বাড়িয়ে তোলে। রেফারির সিদ্ধান্ত, খেলোয়াড়দের আচরণ এবং খেলার কৌশল নিয়ে আলোচনা এবং বিতর্ক হরহামেশাই দেখা যায়।
আর্জেন্টিনা বনাম ব্রাজিল ম্যাচগুলির আরেকটি বৈশিষ্ট্য হল এই দুটি দেশের ফুটবল ঐতিহ্য এবং গর্ব। দুই দেশের ফুটবল ঐতিহ্য অনেক পুরানো এবং গভীরভাবে মূল প্রোথিত। এই ম্যাচগুলো কেবল ক্রীড়া প্রতিযোগিতা নয়, বরং দুই জাতির গর্বের প্রতীকও।
যখনই এই দুটি দল মুখোমুখি হয়, তখন শুধু দুটি দলের মধ্যেই নয়, বরং দুটি জাতির মধ্যেও এক ধরনের প্রতিদ্বন্দ্বিতা সৃষ্টি হয়। আর্জেন্টিনা এবং ব্রাজিলের ফুটবল ম্যাচগুলি কেবলমাত্র খেলাধুলার একটি দৃষ্টান্ত নয়, বরং দুটি দেশের মানুষের মধ্যে সংযোগ এবং আবেগেরও প্রতিফলন।
Friday, June 28, 2024
হরিনাবাড়ী কলেজের সাভাতি ও চেয়ারম্যান, মনোহরপুর ইউপি, মো: আব্দুল ওহাব প্রধান রিপনের এইচএসসি পরিক্ষার্থীদের উপলক্ষে প্রেরণা মূলক বক্তব্য
সম্মানিত শিক্ষকবৃন্দ, প্রিয় ছাত্রছাত্রী এবং অতিথিবৃন্দ
২৭/০৬/২০২৪ ইং হরিনাবাড়ী কলেজ কর্তৃক আয়োজিত, অত্র প্রতিষ্ঠানের ২০২৪ ইং এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের এই বিদায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে পেরে আমি অত্যন্ত আনন্দিত। কলেজ জীবনের এই বিশেষ মুহূর্তটি আমাদের সকলের জীবনে এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। আজকের এই দিনটি আমাদের প্রিয় শিক্ষার্থীদের জীবনের একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা।
প্রথমেই, আমি শ্রদ্ধেয় শিক্ষকমণ্ডলীর প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আপনাদের অক্লান্ত পরিশ্রম, দিকনির্দেশনা ও পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়া এই শিক্ষার্থীরা আজকের এই অবস্থানে পৌঁছাতে পারত না। আপনাদের প্রতি আমাদের সম্মান ও কৃতজ্ঞতা সর্বদা থাকবে।
প্রিয় শিক্ষার্থীরা, আজ তোমাদের বিদায় কিন্তু এটি কোনো শেষ নয়, বরং একটি নতুন যাত্রার সূচনা। তোমাদের সামনে যে ভবিষ্যৎ অপেক্ষা করছে তা তোমাদের কঠোর পরিশ্রম, সততা এবং নিষ্ঠার উপর নির্ভরশীল। শিক্ষার আলো দিয়ে তোমরা নিজেদের এবং সমাজকে আলোকিত করবে।
তোমাদের সকলকে আমি একটি কথা বলতে চাই, জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে নিজেকে সৎ এবং নিষ্ঠাবান রাখবে। সততা এবং পরিশ্রমের মাধ্যমে তোমরা সকল বাধা অতিক্রম করতে পারবে। জীবনে সফলতা অর্জনের জন্য কঠোর পরিশ্রম এবং ধৈর্য অপরিহার্য।
আমাদের কলেজের স্মৃতিগুলো তোমাদের জীবনে অনুপ্রেরণা হিসেবে থাকবে। শিক্ষকদের পরামর্শ, বন্ধুদের সাথে কাটানো সময়, প্রতিটি মুহূর্তের স্মৃতি তোমাদের জীবনে এক অমূল্য সম্পদ।
আজকের এই বিশেষ দিনে, আমি তোমাদের সকলের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করছি। তোমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে সফলতা অর্জন করো, এটাই আমাদের সকলের একান্ত কামনা। তোমাদের জীবনে সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি আসুক।
ধন্যবাদ এবং শুভকামনা রইল।